ই-পর্চা www.eporcha.gov.bd ই পর্চা অনলাইন আবেদন

ই-পর্চা, অনলাইনেই পত্রের আবেদন এবং যেকোন খতিয়ান দেখার জন্য যারা অনলাইনে এসেছেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট টি নিয়ে আমরা উপস্থিত হয়েছি সুতরাং, প্রিয় ভিউয়ার্স এখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করবেন। আপনারা ইতিমধ্যে আজকের পোষ্টের বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন বুঝতে পেরেছেন আজকে আমরা কি বিষয়ে আলোচনা করব এখানে। ই-সেবা অর্থাৎ অনলাইন সেবার মধ্যে বাংলাদেশ সরকার আমাদের জন্য সুন্দর একটি সেবা প্রদান করছে যেটি হচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে।

আমরা সকলেই এই সেবাগুলো নিতে পারি না এর কারণ আমরা এই সেবাগুলো সম্পর্কে এখন পর্যন্ত জানতে পারিনি তবে অনেকেই এই সেবাগুলো গ্রহণ করে সময় ও শ্রম কমাতে পেরেছেন। এ কারণে আজকে আমরা এই পোস্টটি নিয়ে উপস্থিত হয়েছি যাতে করে সবাই এই সেবাগুলো সম্পর্কে জানি এবং। প্রয়োজনে এই সেবাগুলো গ্রহণ করতে পারি।

ই পর্চা

ই-পর্চা শব্দটির সাথে আমরা সকলেই পরিচিত জমি সংক্রান্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে যারা সাধারণ জ্ঞান অর্জন করেছেন তারা অবশ্যই এই শব্দটির সাথে পরিচিত। সুতরাং যারা এই ই-পর্চা সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে অনলাইনে অবস্থান করছেন তাদের জন্য এই পোস্টটি অধিক গুরুত্বপূর্ণ এর কারণ এখানে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে। জমি সংক্রান্ত সকল বিষয়ে আমরা সচেতন হব বিষয়গুলি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ কিংবা জানার চেষ্টা করব। এর কারণ বর্তমান সময়ে জমি নিয়ে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে মানুষ।

ই পর্চা কি ?

অনেকেই ই পর্চা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত জানে না। এমন ব্যক্তিদের সহযোগিতার উদ্দেশ্যে আমরা এখানেই পথে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করব। আশা করি আপনি এই প্রচার সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে জেনে উপকৃত হতে পারবেন এখান থেকে। অনলাইনের এই যুগে প্রায় সকল বিষয়ে সঠিক সমাধান ও পরামর্শ পাওয়া যায় অনলাইনে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার জননেত্রী শেখ হাসিনা অনলাইন ভিত্তিক সেবা প্রদানে নজর রেখেছেন বিশেষ। এক্ষেত্রে ভূমি মন্ত্রণালয়ের একটি অফিশিয়াল ওয়েবসাইট প্রদান করেছেন যেখানে ভূমি সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রদান করা হবে। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন ডিজিটাল সেবা প্রদান করা হবে যার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হতে পারেন। এই সেবার মাধ্যমে অনলাইন এর মাধ্যমে খতিয়ান ও পর্চা দেখতে পারবেন এছাড়াও দাগ নম্বর ব্যবহার করে জমির মালিকানা যাচাই করে নিতে পারবেন।

www eporcha gov bd

ই-পর্চা সরকারি ওয়েবসাইট রয়েছে অর্থাৎ অফিশিয়াল ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানাব আপনাদের। সুতরাং আপনারা যারা ই-পচা সংক্রান্তঃ যেকোনো তথ্য সম্পর্কে জানতে আগ্রহী িপতা জন্য অনলাইনে আবেদন করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য বিশেষ একটি পোস্ট এটি। তাইতো আমরা সরাসরি প্রচার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে উপস্থাপন করছি আপনাদের মাঝে। তবে এর লগইন সহ বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে এই পোস্টে আশা করছি আপনারা সকলেই পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার পর এই ওয়েবসাইটটি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি সেই সাথে সংক্রান্ত সকল তথ্য রয়েছে এখানে একজন সাধারণ মানুষের জানার প্রয়োজনীয়তা অনেক।

ই-পর্চা এর সুবিধা

অনেকেই এই সেবাটি সুবিধা সম্পর্কে জানেন না এক্ষেত্রে আমরা তাদের জানানোর উদ্দেশ্যে এখানে এর সুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করব। খুবই সংক্ষিপ্ত ভাবে এর সুবিধা সম্পর্কে জানাবো অর্থাৎ ইপদ সাহাবা খতিয়ান নম্বর এর মাধ্যমে সার্চ করে আপনি জমির মালিকানা যাচাই করতে পারবেন জানতে পারবেন খতিয়ান নাম্বার ব্যবহার করে জমির মালিকের নাম। সুতরাং আপনারা যারা জমির মালিকানা যাচাই করতে চান তারা অবশ্যই খতিয়ান অথবা পর্চা সংগ্রহ করুন এক্ষেত্রে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে জমির মালিকানা যাচাই করতে পারবেন।

ই-পর্চা www.eporcha
ই-পর্চা www.eporcha

ই-পর্চা অনলাইন আবেদন

অনলাইনের মাধ্যমেই পর্চার আবেদন করা সম্ভব এই বিষয়টি হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। এ কারণে আমরা আজকের পোষ্টে ই-পর্চা অনলাইন আবেদনের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব। কিভাবে আমরা ই-পর্চা জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবো কিভাবে সেবাগুলো গ্রহণ করতে পারব এর জন্য আমাদের যে কাজটি করতে হবে আজকের পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়তে হবে। এতে করে আমরা ই-পর্চা সংক্রান্ত সকল তথ্য নিয়ে উপকৃত হতে পারব। সুতরাং যারা অনলাইনে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে অবস্থান করছেন তারা ই-পর্চা জন্য আবেদন করতে চাইলে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।

খতিয়ান নম্বর কি?

আপনি কি জানেন খতিয়ান নাম্বার কি না জেনে থাকলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে আমরা পড়াশোনার বিষয় এর মাঝে খতিয়ান নাম্বার সম্পর্কে সাধারণ ধারণা দিয়ে রাখছি। জমিসংক্রান্ত প্রতিদিন খাতা কে আলাদাভাবে চিহ্নিত করার জন্য যে সংখ্যাগুলো বরাদ্দ করা হয় সেগুলোকেই মূলত খতিয়ান নাম্বার বলা হয়ে থাকে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আমরা যে বিষয়টি জানাচ্ছি তা হচ্ছে, জমি সংক্রান্ত খাতাগুলো কে সহজেই চেনার জন্য যে সংখ্যাগুলো ব্যবহার করেন সে গুলোকে মূলত খতিয়ান নাম্বার বলা হয়ে থাকে আশা করছি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন এবং খতিয়ান নাম্বারের মাধ্যমে জমির মালিকানা শনাক্ত করা যায় এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

খতিয়ান বা পর্চা কত প্রকার?

আমাদের দেশে সাধারণত চার ধরনের খতিয়ান রয়েছে। আপনার জানার সুবিধার্থে আমরা এখানে উল্লেখ করে দিচ্ছি।  যারা ভূমি বিষয়ে অভিজ্ঞ তারা অবশ্যই এটি সম্পর্কে অবগত।

১.সিএস খতিয়ান। (Cadastral Survey)
২.এসএ খতিয়ান । (State Acquisition Survey)
৩.আরএস খতিয়ান। (Revisional Survey)
৪.বিএস খতিয়ান/সিটি জরিপ। (City Survey)

অনলাইনে যে কোন খতিয়ান

অনলাইনে যেকোন খতিয়ান আপনি কিভাবে দেখবেন এ বিষয়ে সম্পর্কে আপনার কি ধারণা রয়েছে ? এক্ষেত্রে জানে না থাকলে আমরা আপনাদের জানানোর ব্যবস্থা করছি আশা করছি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আপনাকে এ বিষয়ে বোঝাতে সক্ষম হবো আমরা। অনলাইনে খতিয়ান অনুসন্ধানের বিষয় সম্পর্কে অনেকেই জানেন না এক্ষেত্রে আমরা এ বিষয়ে সম্পর্কে জানাতে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি। এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার বিভাগ নির্বাচন করতে হবে বিভাগের পরবর্তী সময়ে জেলা নির্বাচন করতে হবে। এরপর উপজেলা মৌজা খতিয়ান নাম্বার দাগ নাম্বার সহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্যের মাধ্যমে অনলাইনে খতিয়ান দেখতে পারবেন।

প্রথমে ভিজিট করুন https://eporcha.gov.bd/khatian-search-panel

বিভাগ নির্বাচন: আপনি কোন বিভাগে বাস করেন সেই বিভাগ নির্বাচন করতে হবে।

জেলা নির্বাচন: আপনি যে জেলার অন্তর্ভুক্ত সেই জেলার নাম নির্বাচন করুন। তবে আমাদের পরামর্শ হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই নিজের সম্পর্কে সবকিছু সঠিক তথ্য দিতে হবে। তা না হলে আপনি অনেক জটিলতায় পড়তে পারেন।

উপজেলা নির্বাচন: যেই উপজেলার অন্তর্ভুক্ত আপনি সেই জেলার নাম নির্বাচন করুন।

মৌজা নির্বাচন: আপনার মৌজার নাম নির্বাচন করুন।

খতিয়ান টাইপ নির্বাচন: যে ধরনের খতিয়ান বের করতে চান সেই ধরণ নির্বাচন করুন।

খতিয়ান নং: যে জমির পর্চা বের করবেন তা নির্বাচন করুন।

দাগ নাম্বার: দাগ নম্বর জানা থাকলে নির্বাচন করুন।

মালিকের নাম: মালিকের নাম উল্লেখ থাকলে ম্যানশন করুন।

পিতা /স্বামীর নাম: উল্লেখ থাকলে দিতে পারেন।

ক্যাপচা কোড: উপরে দেওয়া ক্যাপচা কোড টি সিলেক্ট করে অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করুন।

অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখার নিয়ম

প্রিয় বন্ধুগণ আপনি কি অনলাইনে জমির খতিয়ান বের করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান ? এক্ষেত্রে আপনাকে আমরা সহযোগিতা করতে পারি বলে মনে করছি। সুতরাং এ বিষয়ে জানার জন্য আগ্রহী ব্যক্তিগণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে আপনি উপকৃত হবেন। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন সেবা প্রদান করছেন অনলাইনে। দিন দিন অনলাইন সেবা বেড়েই চলেছে। তবে এই সকল সেবা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত গ্রাম অঞ্চলের মানুষ জানেন না তাই আমরা এই সেবাগুলো সম্পর্কে কিভাবে এ সেবাগুলো গ্রহণ করা যাবে এই বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করছি এই ওয়েবসাইটটিতে। অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখার নিয়ম সহ বিস্তারিত তথ্য জানতে ভিজিট করুন। www.eporcha.gov.bd

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *