বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী ২০২৫

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী: প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আপনাদের সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও প্রীতি জানিয়ে শুরু করছি আমাদের আজকের আলোচনা। আমাদের আজকের আলোচনা টি হচ্ছে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী সম্পর্কিত একটি আলোচনা। আমাদের আজকের এই আলোচনায় আমরা আপনাদের মাঝে বিজয় দিবসের বেশ কিছু শুভেচ্ছা বাণী তুলে ধরব। বিজয় দিবস বাংলার প্রতিটি মানুষের কাছে গৌরবের একটি দিবস। এই দিবস সুন্দরভাবে উদযাপন ও সকলের মাঝে বিজয়ের চেতনা তুলে ধরার জন্য আমরা আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়ে এসেছি বিজয় দিবসের বেশ কিছু শুভেচ্ছা বাণী। আপনারা আমাদের আজকের এই পোস্ট থেকে বিজয় দিবসের সকল ধরনের শুভেচ্ছা বাণী পেয়ে যাবেন। আমাদের আজকের এই শুভেচ্ছা বাণী গুলো সংগ্রহ করে আপনি সকলের মাঝে বিজয় দিবসের চেতনা ফুটিয়ে তুলতে পারবেন এবং সবাইকে বিজয় ও শুভেচ্ছা জানাতে পারবেন।

১৬ই ডিসেম্বর বাংলার মানুষের মহান বিজয় দিবস। এই দিবস বাঙ্গালীর রক্তগাথা বীরত্বপূর্ণ একটি দিবস। ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে বাঙালি ইতিহাস সম্পর্কে সুস্পষ্টভাবে ধারণা লাভ করা যায়। কেননা বাঙালি এই বিজয়ের পিছনে অনেক ত্যাগ ও শ্রম ব্যয় করেছে। ১৬ ডিসেম্বর ৩০ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে বাঙালি অর্জন করেছে।

১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস আমাদের রক্তে রঞ্জিত বিজয় দিবস। এই দিবসের মাধ্যমে বাঙালি যেমন পেয়েছে তাদের অধিকার আদায়ের স্বাধীনতা লাল সবুজের বাংলাদেশ ও সোনার বাংলা ঠিক তেমনি হারিয়েছে বাংলার নারী-পুরুষ নির্বিশেষে 30 লক্ষ মানুষের প্রাণ। এই দিবসটি বাঙালির ইতিহাসে বীরত্বপূর্ণ একটি দিবস। এই দিবসের মাধ্যমে বাংলার প্রতিটি মানুষ বিজয়ের গর্ব অনুভব করে থাকে। প্রতিবছর ১৬ই ডিসেম্বর সারাদেশে বিজয় দিবস পালন করা হয়। এই দিবস পালনের মাধ্যমে ৩০ লক্ষ শহীদ কে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করা হয়। মহান বিজয় দিবসের মাধ্যমে তাদের অম্লান কৃতি সকলের মাঝে তুলে ধরা হয়।

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী ২০২৫

বিজয় দিবস বাঙালি ইতিহাস একটি গৌরবময় দিবস। এই দিবসের ইতিহাস বর্তমান নবপ্রজন্মের মানুষের কাছে অনেকটাই অজানা। এজন্য আমরা আজকে সকলের মাঝে বিজয়ের চেতনা ও ইতিহাস সম্পর্কে জানানোর জন্য আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়ে এসেছি বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী সম্পর্কিত একটি পোস্ট। আপনারা আমাদের আজকের এই পোস্ট থেকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। আমাদের আজকের এই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী গুলোতে বিজয়ের চেতনা তুলে ধরা হয়েছে। আমাদের আজকের এই পোস্ট থেকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী গুলো সংগ্রহ করে আপনি বিজয় দিবস উদযাপনে শুভেচ্ছা বাণী গুলো শেয়ার করতে পারবেন। আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলের মাঝে বিজয় দিবসের চেতনা তুলে ধরার জন্য আমাদের আজকের এই শুভেচ্ছা বাণী গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। নিচে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী গুলো শেয়ার করা হলো:

১টি যুদ্ধ, ৯টি মাস, ৭জন বীরশ্রেষ্ঠ, ১টি দেশ। সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
লাল এর মাঝে ভালবাসা। সাদা এর মাঝে বন্ধুত্ব। নীল এর মাঝে কষ্ট। কালো এর মাঝে অন্ধকার। আর সবুজের মাঝে আমার বাংলাদেশ।
বিজয় মানে একটা মানচিত্র, বিজয় মানে লাল সবুজের পতাকা, বিজয় মানে একটা গর্বিত জাতি, বিজয় মানে অস্তিত্বে বাংলাদেশ। বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তিতে এই গর্বিত জাতি গড়ার সকল কারিগরকে মন থেকে জানাই শুভেচ্ছা।
প্রশ্নবিদ্ধ স্বাধীনতাকে উত্তরে মেলাবার আজই তো সময়, লক্ষ কন্ঠে সোনার বাংলায় খুঁজে পাই প্রাণের আস্বাদ। সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
আপনার সম্মান তখন বাড়বে। যখন বিদেশে গিয়ে আপনি নিজের দেশের সম্মান বাড়াতে পারবে। আর গর্বিতভাবে বলতে পারবেন, আমি বাংলাদেশী।
আপনার বা আপনার পরিবারের অসম্মানে আপনার যতটা কষ্ট হবে। তার চেয়ে অনেক বেশি কষ্ট এবং রাগ হবে আপনার দেশের অসম্মান হলে। তাই সর্বদা দেশকে সম্মান করুন এবং দেশের সম্মান রক্ষায় ব্রতী থাকুন। সবাইকে বিজয় দিবস উপলক্ষে লাল সবুজের শুভেচ্ছা।
আসুন আজ আমরা সবাই প্রতিজ্ঞা করি যে, আমরা সব অন্যায় এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করব, সবাইকে আমাদের দেশের মহত্ত্ব বোঝাব, সঠিক অর্থে আমরা একজন বাংলাদেশী হয়ে উঠব। শুভ জন্মদিন বাংলাদেশ।

লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে, পেয়েছি যে বিজয় নিশান । প্রয়োজনে আবার দেবো রক্ত ঠেলে , বজায় রাখতে বিজয়ের মান । মোদের দেহে থাকতে রক্ত , বৃথা যাবেনা শহীদদের দান । মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।
বিজয় আমাকে পথ দেখিয়েছে , দিয়েছে বাচাঁর আশ্বাস । আমি বিজয়ের গান গাই , আমি স্বাধীনতা কে চাই । আমি বিজয়ের পতাকা ধরে , সারাটি পথ পাড়ি দিতে চাই । মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।
তোমার মাঝেই স্বপ্নের শুরু, তোমার মাঝেই শেষ। তবুও ভাললাগা-ভালোবাসাময় তুমি, আমার বাংলাদেশ।
১৬ই ডিসেম্বর তুমি বাঙালির অহংকার। তুমি কোটি জনতার বিজয় নিশান, স্বাধীন বাংলার স্বাক্ষর।
১৬ই ডিসেম্বর, তুমি মহা বিজয়ের মহা উল্লাস। তুমি বিধবা মায়ের বন্দী শ্বাসের শান্তির নিঃশ্বাস।
প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ। জীবন বাংলাদেশ আমার, মরণ বাংলাদেশ…।” সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
সব ক’টা জানালা খুলে দাও না! আমি গাইবো, গাইবো বিজয়েরই গান। ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রাণ…
লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে, পেয়েছি যে বিজয় নিশান । প্রয়োজনে আবার দেবো রক্ত ঠেলে , বজায় রাখতে বিজয়ের মান । মোদের দেহে থাকতে রক্ত , বৃথা যাবেনা শহীদদের দান । মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।

বিজয় আমাকে পথ দেখিয়েছে , দিয়েছে বাচাঁর আশ্বাস । আমি বিজয়ের গান গাই , আমি স্বাধীনতা কে চাই । আমি বিজয়ের পতাকা ধরে , সারাটি পথ পাড়ি দিতে চাই । মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।
‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষবাংলাদেশ জীবন বাংলাদেশ আমারমরণ বাংলাদেশ… আমাদের জীবন-মরণএই বাংলাদেশেরস্বাধীনতা দিবসে সবাইকে সুভেচ্ছা।
একটি বাংলাদেশ তুমি… জনতার,সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমারঅহংকার। সারা বিশ্বের বিস্ময় এইবাংলাদেশের জন্য আসুন আমরা সবাইমিলে কাজ করি।
মহানস্বাধীনতা দিবসের এটাই হোক আমাদেরশপথ।সূর্যোদয়ে তুমি সূর্যস্তেও তুমিও আমার বাংলাদেশ প্রিয় জন্মভূমিও আমার বাংলাদেশ প্রিয় জন্মভূমি!!
আজ ১৬ ই ডিসেম্বর।মহান বিজয় দিবস।সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা…১৯৭১ সালে যাদের মহান আত্নত্যাগেরবিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীনসার্বভৌম রাষ্ট্র,
তাদের রুহের মাগফিরাতকামনা করছি।শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি জাতিরশ্রেষ্ট সন্তানদের।
মুক্তির লাল সবুজ উল্লাসেপাজরের বন্ধনগুলো অন্য আলোয় উদ্ভাসিতন মাসের লালিত ক্ষোভের দাবানলেক্ষয় হয়ে যাকমনের সব নীচতা, মৌনতা, হীনতাসবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা…
বিজয়ের হাসির পিছনে রয়েছে লাখ লাখ শহীদের রক্ত, মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি সকলকে।
অনেক অনেক ধৈর্যের বিনিময়ে অর্জিত বিজয় দিবস উপলক্ষে সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
চারিদিক আজ যেনো লাল সবুজের সমারোহ। সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
বিজয় এলো বাংলাদেশের পাখির গানে গানে, সেই কথাটি একটি পাখি বললো কানে কানে।
ওরা আসবে চুপি চুপি,
যা এই দেশটা কে ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রান
সব ক’টা জানালা খুলে দাও না!
আমি গাইবো গাইবো বিজয়ের ই গান।
বিজয় শুভেচ্ছা শুভেচ্ছা।
১৬ ডিসেম্বর এর বিজয় দিবস হল আমাদের বাঙালি জাতির জন্য অহংকার। কেননা এই দিনে আমাদের দেশের লক্ষ কোটি জনতা স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছিল। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
বিজয় দিবস মনে হলো, একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। বিজয় দিবস মানে হল একটি নতুন মানচিত্রের সূচনা। বিজয় দিবস মানে হল স্বাধীনতার পতাকা।
মহান বিজয় উপলক্ষে আসুন আমরা সবাই মিলে নিজের দেশ কে ভালবাসতে শিখি। নিজের দেশের মানুষ কে ভালবাসতে শিখি। আসুন আমরা সবাই মিলে শপথ করি, যা কিছু করব নিজের দেশের জন্য করব। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
নিজের পরিবারের যখন অসম্মান হয় তখন আমরা যতটা খুব কষ্ট পাই। ঠিক তেমনি ভাবে নিজের দেশের অসম্মান হলেও আমাদের সমান কষ্ট পাওয়া উচিত। তাহলেই আপনি নিজেকে একজন দেশপ্রেমিক হিসেবে পরিচিত করতে পারবেন।
আপনি তখন নিজেকে একজন সম্মানী ব্যক্তি হিসাবে মনে করতে পারবেন। যখন অন্য কোন দেশে যাওয়ার পরেও আপনার দেশের সুনাম শুনতে পারবেন। তাই দেশের জন্য অন্ততপক্ষে ভালো কিছু করার চেষ্টা করুন।

আজকের এই স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য দীর্ঘ ৯ টা মাস যুদ্ধ করতে হয়েছে। ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ কে শহীদ হতে হয়েছে। তারপরে আমরা আজকের এই স্বাধীন একটি দেশ কে পেয়েছি। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
অন্যায় কখনো রাজত্ব করতে পারে না। আর সেটা প্রমাণ করে দিয়েছে আমাদের বাংলাদেশের বাঙালিরা। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে তারা আমাদের এই বাংলাদেশ কে স্বাধীন করতে পেরেছে। পৃথিবীর বুকে নতুন একটি ভূখণ্ডের সৃষ্টি করতে পেরেছে।
আমরা বাঙালি জাতি হিসেবে অনেক গর্বিত। কারণ আমরা নিজের জীবন কে বাজি রেখে নিজের দেশ কে স্বাধীন করতে পেরেছি। আমরা কারো দাসত্ব মেনে নেইনি। বরং আমরা বাঙালি জাতি নিজের দেশের মানুষদের উঁচু হয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছি।
একটি বিজয়ে মানে শুধুমাত্র আনন্দ উচ্ছ্বাসে সীমাবদ্ধ নয়। বরং আমাদের বাঙ্গালীদের বিজয় হলো নিজের ভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করা। নিজের দেশের সংস্কৃতি কে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা। নিজের দেশ কে পৃথিবীর মানচিত্রে জায়গা দেয়ার অঙ্গীকার।
১৬ই ডিসেম্বর এর বিজয় দিবসের মাধ্যমে বাংলাদেশ নতুন একটি দেশ হিসেবে পরিচিত হয়েছে। তাই আমাদের সবার এই বিজয় নিয়ে অহংকার করা উচিত। এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হওয়া শহীদদের প্রতি সম্মান জানানো উচিত। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
আমরা জাতি হিসেবে বাঙালি কিন্তু আমরা কখনোই অন্যায় কে প্রশ্রয় দেই না। আমরা বাঙালি জাতি অনেক নিরীহ। কিন্তু আমরা মায়ের ভাষা কে কখনোই ছিনিয়ে নিতে দেইনা। ১৬ই ডিসেম্বরের বিজয় আমাদের গর্ব, ১৬ই ডিসেম্বর এর বিজয় আমাদের অহংকার।
১৬ই ডিসেম্বর এর বিজয় দিবসের মাধ্যমে বাঙালি জাতির মধ্যে দেশপ্রেম প্রকাশ হয়েছে। বাঙালি জাতিরা নিজের দেশকে এবং নিজের ভাষাকে কতটা ভালোবাসে তার প্রকাশ ঘটেছে।
“তোমাদের যা কিছু আছে তা নিয়ে শত্রুদের উপর ঝাপিয়ে পড়ো”- বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণের পরে বাঙালিরা নিজের দেশকে স্বাধীন করার জন্য। নিজের জীবনকে বাজি রেখে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করেছিল। যার ফলে আমরা আজকের এই স্বাধীন দেশের স্বাধ ভোগ করতে পারছি।
তুমি যদি বাঙ্গালীদের মাতৃভাষা কে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করো। তাহলে তোমার পরাজয় হবে। তুমি যদি বাঙালি জাতির স্বাধীনতা কে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করো। তাহলে তোমার পরাজয় ঘটবে। কেননা বাঙালিরা কখনোই নিজের দেশ কে অন্যের দাসত্ব করতে দেয় না।

নিজের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাদ কেমন সেটা কখনোই বাঙালি জাতি কে শেখাতে এসো না। কেননা এই বাঙালি হল একমাত্র জাতি। যারা ভাষার জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত থাকে। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
যদি আপনি একজন বাঙালি হয়ে নিজেকে দেশপ্রেমিক ভেবে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনাকে বাংলাদেশের ১৬ ডিসেম্বরের বিজয় নিয়ে গর্ব করতে হবে।
যদি আপনি নিজে কে একজন দেশ প্রেমিক হিসেবে প্রমাণ করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে দেশের জন্য শহীদ হওয়া শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে হবে। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
স্বাধীনতা অর্জন করার চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। তাই আসুন আমরা সকলে মিলে নিজের দেশকে ভালবাসি। নিজের দেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য একসাথে মিলে প্রাণপণ কাজ করে যাই।
বাংলাদেশ তুমি আমার, বাংলাদেশ তুমি সকল জনতার। তুমি হলে এ বিশ্বের বিস্ময়, তুমি আমার একমাত্র অহংকার। তুমি আমার একমাত্র আশা। তাই সবাই কে জানিয়ে দিচ্ছি, মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
আমাদের বিজয় মানে, মুক্ত আকাশে লাল সবুজের পতাকা। আমাদের বিজয় মানে, মুক্তির উল্লাস। আর সে কারণে তোমার প্রতি রইল আমার বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। আসুন আমরা সবাই মিলে এই চেতনা কে নিজের মধ্যে গেঁথে বিজয় দিবস পালন করি।
১৯৭১ এর বিজয় দিবস থেকে শিক্ষা নাও। নিজের দেশের প্রতি ভালবাসার জন্ম দাও। তাহলে তোমার মধ্যে থাকা দেশাত্মবোধ প্রতিফলিত হবে। মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
বিজয় তো তাকেই বলে, যখন শত্রুপক্ষ নিজে থেকেই আত্মসমর্পণ করে। আর এমন বিজয় অর্জন করে বাংলাদেশ জাতি কে গর্বিত করেছে। ১৯৭১ এর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা বীর বাঙালিরা।
কিভাবে একটি দেশকে ভালবাসতে হয়, কিভাবে একটি দেশের মাটিকে ভালবাসতে হয়। তা শিখতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে বিজয় দিবসের তাৎপর্য বুঝতে হবে।
নিজের মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার ছিনিয়ে নিতে চেয়েছিল যারা। বীর বাঙালির ভাষার টানে পরাজিত হয়েছিল তারা। মায়ের ভাষায় কথা বলবেই এটাই ছিল পন। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ শেষে পাক বাহিনীদের করিয়েছে আত্মসমর্পণ।

এখনো আমার কানে বাজে ১৯৭১ এর গভীর রাতে বাঙ্গালীর আর্তনাদ। তবুও বীর বাঙালি মাথা নিচু করে থাকেনি। সেই অত্যাচার থেকে নিজের মাতৃভূমি কে মুক্ত করেই ছেড়েছে। এনে দিয়েছে বিজয় এর স্বাদ।
১৬ই ডিসেম্বর তুমি কোটি কোটি বাঙালির অহংকার। তুমি বাংলাদেশের একমাত্র নিশান। তুমি বাংলাদেশ নামক ছোট্ট ভূখণ্ডের একমাত্র পরিচয়।
বিজয় মানেই লাল সবুজের পতাকা। বিজয় মানে পৃথিবীর মানচিত্রে জায়গা করে নেওয়া স্থান। বিজয় মানে শোষণ থেকে মুক্তির উল্লাস। বিজয় মানেই ১৬ই ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
আমরা ভাষার জন্য জীবন দিতে পারি। আমরা নিজের মাতৃভূমির জন্য জীবন দিতে পারি। আমরা দেশ ও দশের মানুষের জন্য জীবন দিতে পারি। আমরাই বাঙালি যাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা সর্বদাই থাকবে।
নিজের সম্মান এর চাইতে নিজের দেশের সম্মান সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই ১৯৭১ এর বিজয়ের ইতিহাস থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। সর্বদাই নিজে কে ভালোবাসুন, নিজের দেশকেও ভালবাসুন।
১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস। এই বিজয় মানেই একটি বাংলাদেশ। এই বিজয় মানেই আমাদের শেষ বাংলাদেশ। এই বিজয় মানেই আমাদের সবার বাংলাদেশ। বিশেষ এই দিনে তোমাকে জানাচ্ছি, মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।